মেজর মঞ্জুর হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ২৮ মার্চ

২০১৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলাটি অধিকতর তদন্তের আবেদন করেন। এই আবেদনে বলা হয়েছিল ‘এ মামলায় সঠিকভাবে তদন্ত হয়নি। ফলে আরও অনেককে সাক্ষী করা যায়নি। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য মামলাটি অধিকতর তদন্তের প্রয়োজন।’ আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য-১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হন। তখন চট্টগ্রামে অবস্থিত সেনাবাহিনীর ২৪তম পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার স্টাফ (জিওসি) ছিলেন আবুল মঞ্জুর। জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর আত্মগোপনে যাওয়ার পথে মেজর জেনারেল মঞ্জুরকে আটক করে পুলিশ। এরপর ওই বছরের ২ জুন তাকে পুলিশ হেফাজত থেকে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন এবং মৃত্যুর সনদপত্র পেতে দেরি হওয়ায় ঘটনার ১৪ বছর পর ১৯৯৫ সালের ২৮ ফেব্রæয়ারি মঞ্জুরের ভাই আইনজীবী আবুল মনসুর আহমেদ চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা করেন। ১৯৯৫ সালের ২৭ জুন এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির তৎকালীন সহকারী পুলিশ সুপার আবদুল কাহার আকন্দ সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দেন। দীর্ঘ ১৯ বছর মামলাটি বিভিন্ন কারণে ঝুলেছিল।
বিচার চলাকালে পর্যায়ক্রমে ২২ বিচারক বিচারিক কার্যক্রমে নিয়োজিত ছিলেন। বিভিন্ন কারণে তারা সবাই বদলি হন। ২০১৪ সালের ২২ জানুয়ারি মামলার ২৩তম বিচারক ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ হোসনে আরা আক্তার ওই বছর ১০ ফেব্রুয়ারি আলোচিত মামলাটির রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।
২০১৪ সালের ২২ জানুয়ারি পুরনো ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত অস্থায়ী এজলাসে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে এ মামলার কার্যক্রম শেষ হয়। ওই সময় মামলার প্রধান আসামি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও বাকি দুই আসামি মেজর (অব.) কাজী এমদাদুল হক ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোস্তফা কামাল উদ্দিন ভ‚ইঞা উপস্থিত ছিলেন।
মামলার চার্জশিটভুক্ত অপর দুই আসামি মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল লতিফ ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) শামসুর রহমান শমসেরের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিত থাকে। মামলায় মোট ৪৯ সাক্ষীর মধ্যে ২৮ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হওয়ার পর ২০১২ সালের ২ অক্টোবর আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন প্রধান আসামি সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
- কালিয়াকৈরে স্টুডেন্ট কাউন্সিল নির্বাচন
- ক্ষমা চাইলেও গণহত্যার দায়ে মুক্তি নাই জামাতের :তথ্যমন্ত্রী
- সপ্তাহ শেষে লেনদেন-সূচক বেড়েছে
- দুর্নীতির মামলায় কৃষি ব্যাংকের ৬ কর্মকর্তা কারাগারে
- ধানমন্ডিতে প্রাইভেটকার-বাসে আগুন
- বিদেশিদের অভাবে বৈশ্বিক তকমা হারাচ্ছে ইজতেমা?
- মার্কিন নাবিক-নার্সের চুম্বনরত ভাস্কর্যে লাল কালিতে ‘#মি টু’
- অমর একুশের চেতনা অনুপ্রেরণার অবিরাম উৎস : রাষ্ট্রপতি
- মালয়েশিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশিসহ নিহত ৬
- ২১ জন বিশিষ্টব্যক্তির হাতে একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হওয়ার আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- রাজধানীতে দুই মাদকব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
- যে বিশেষ চিহ্নগুলো বলে দেবে দাম্পত্য জীবন কেমন যাবে
- জেনে নিন লেবু-পানির উপকারিতা
- বলিরেখা পড়া ঠেকিয়ে রাখবেন যেভাবে
- প্রয়োজন নেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার, টাকা হলেই আসল সনদ!
- অ্যালোভেরা জুস খেলে মিলবে যেসব উপকার
- হেরেও জিতে গেল বিএনপি!
- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ন্ত্রণে নতুন সিন্ডিকেট
- বিশ্ব ইজতেমা : আখেরি মুনাজাত পরিচালনা করবেন কোন মাওলানা
- জিন্স প্যান্ট পরিধানে হারাতে পারেন দাম্পত্য সুখ!
- নতুন গাড়ি ফিরিয়ে দিচ্ছেন মন্ত্রীরা
- আইপিএলের ১৪ ম্যাচ বাংলাদেশে
- ফ্রিল্যান্সাররা বাদে কেউ কোচিং করাতে পারবেন না : হাইকোর্ট